Featured Posts

Most selected posts are waiting for you. Check this out

2/Photography/grid-big
কী চমৎকার দেখা গেল এইবারেতে আইসা গেল

কী চমৎকার দেখা গেল এইবারেতে আইসা গেল

বায়োস্কোপ



কী চমৎকার দেখা গেল এইবারেতে আইসা গেল, ঢাকার শহর দেখেন ভালো। কী চমৎকার দেখা গেল।’- এ সুর আর ছন্দের তালে তালে ধারা বিবরণী বায়োস্কোপওয়ালাদের বা তোমার বাড়ির রঙের মেলায় দেখেছিলাম বায়োস্কোপ, বায়োস্কোপের নেশা আমায় ছাড়ে না"…গানে গানে এই বায়োস্কোপের কথা শুনলেও নতুন প্রজন্মের অনেকেই চেনেন না বায়োস্কোপ।
এক সময় গ্রাম-বাংলার এমনকি শহরের শিশু-কিশোরদের বিনোদনের মাধ্যম ছিল বায়স্কোপ। কারণ তখন রেডিও, টেলিভিশন ও চলচ্চিত্রের এত প্রসার ছিল না। তাই গ্রামের হাঁট-বাজার বা মেলায় বায়োস্কোপ দেখা যেত। আবার বাড়ি বাড়ি ঘুরে ঘুরেও এই বায়োস্কোপ দেখানো হতো কিছু পয়সা কিংবা চাল, ডাল, ফল, শস্য বা শাকসবজির বিনিময়ে। কিন্তু এখন এই বায়োস্কোপ বিলুপ্ত প্রায়।
ঘরবন্দি সময়ে শরীর-মন  সুস্থ রাখার উপায়

ঘরবন্দি সময়ে শরীর-মন সুস্থ রাখার উপায়

সেবা প্রত্যাশী অনেকে এসে বলেন , ‘আমি ভয়ানক আশংকায় ভুগছি ,যেন প্যানিক অ্যাটাক হচ্ছে কি করব? এক মানসিক অবসাদ আমাকে আচ্ছন্ন করেছে।’ আমি তার আশঙ্কার বা ভীতির কারণ জানতে চাই। তাদের প্রধান আশঙ্কা যদি সে করোনায় আক্রান্ত হয় তবে নির্ঘাত মৃত্যু । তার পরিবারের আর কাউকে কি সে সংক্রমণ ছড়িয়েছে? তাদের কি হবে?
একটু কাশি হলে বা গা টা একটু গরম লাগলে মনে হয় বুঝি এই মারণ ব্যাধি আমাকে আক্রমন করল! তার একটা প্রধান কারণ অতিমাত্রায় করোনা সংক্রান্ত খবর শোনা ।

সম্পর্কিত খবর

    নিশ্চয় এ নিদারুণ বাস্তব যে করোনার অতিমারিতে বিশ্বজুড়ে মৃত্যুর মিছিল । কিন্তু আমরা সম্পূর্ণ অসহায় নই। আমরা কিভাবে এর প্রতিকার করতে পারি ? অবশ্যই সব সব সতর্কতা মেনে চলা। এই ভাইরাস ভীষণ ভাবে সঙ্গ চায় , আপনি যদি তাকে সঙ্গ না দেন তাকে এড়িয়ে যান তবে সে আপনার কাছে আসবেনা। সে জন্য ঘরে থাকুন। এই ভাইরাস এক অবিশ্বাসী আততায়ী।
    - সতর্কতা মেনে চলার পর ও তো কোন গ্যারান্টি নেই যে আমি আক্রান্ত হব না।
    - তা ঠিক ,কোন গ্যারান্টি নেই । প্রত্যেক মানুষের জীবনে, ব্যক্তিগত বা সামাজিক ভাবে বা বিশ্বব্যাপী একটা দুর্যোগ আসে । আমি কি করে ভাবব আমার জীবনে তা আসবেনা? কিন্তু সব বিধিনিষেধ মানার পর এর কবলে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা কতটুকু? আক্রান্ত হলে দেখা গেছে শতকরা আশি জনের উপসর্গ হল ‘মাইল্ড’ বা মৃদু। তারা নিজেদের চিকিৎসা নিজ বাড়িতে করতে পারে, শতকরা বারো জনের উপসর্গ হয় ‘গুরুতর; বা সিরিয়াস , তাদের শ্বাস কষ্ট হয় , আর শতকরা ৮ জনের পরিস্থিতি হয় ভয়ানক বা ‘ক্রিটিকেল’ যখন তাদের ফুসফুস কাজ করেনা ভেন্টিলেটর তখন অত্যাবশ্যক। সেটা নির্ভর করছে বয়েসের উপর সেই সাথে স্বাস্থ্য সঙ্ক্রান্ত পূর্ব উপসর্গের উপর . তারপরেও মানুষ রোগমুক্ত হচ্ছে , ভেন্টিলেটর থেকে ফিরে আসছে সুস্থ হয়ে । - এই সার্বক্ষণিক আতঙ্কে আমি কিছুতেই সহজ হতে পারছিনা । সব কিছুতে ভয়।
    - Mindfulness নামক একটি পদ্ধতি সাইকোলজিস্ট রা প্রয়োগ করেন । অল্প কথায় , আমরা বিশ্বাস করি বাইরের ঘটনা বা পরিস্থিতির উপর নির্ভর করছে আমাদের সুখ শান্তি , তখন আমরা ‘বাইরের’ পরিবর্তন করতে চাই , কিন্তু সেটা সম্ভব নয় । আমাদের সৌম্যতা আনতে হবে মানসিক চর্চায়। আমদের ব্রেন অদ্ভুত ভাবে শক্তিশালী, আমাদের চিন্তা কে আমরা সেভাবে প্রস্তুত করতে পারি, আমরা হয়ত দুশ্চিন্তায় ভেসে যাব অথবা মনের ভেতর একটা স্থিতি সৃষ্টি করব । মৃত্যু এক অবধারিত পরিণতি , তা বলে আমরা সব কিছু ছেঁড়ে ছুঁড়ে মৃত্যুর অপেক্ষায় কালাতিপাত করবোনা । মনের ভেতর সে শক্তি জোগানোর ধ্যান এই ‘মাইন্ড ফুলনেস’ পদ্ধতি।
    ব্রেইনের ‘প্রি ফ্রন্টাল কর্টেক্স’ যার কাজ হল আমাদের যুক্তি সঙ্গত ভাবে চলতে সাহায্য করা , কিন্তু অতি ভীতি , আশঙ্কা ,উদ্বেগ তার থেকে আমাদের বিচ্ছিন্ন করে দেয়। সেই ‘প্রি ফ্রন্টাল কর্টেক্স’ পুনঃ সংযোগ স্থাপন করা ‘ ‘mindfulness’ পদ্ধতির লক্ষ্য।
    এমন একটা পরিস্থিতি যার নিয়ন্ত্রণ আমাদের হাতের বাইরে। তবু এই রুঢ় বাস্তবকে মেনে নিয়ে, এই দুঃসময়ে আমাদের শরীর-মন কি ভাবে চাঙ্গা রাখব।
    মারাত্মক করোনা ভাইরাসের ভরকেন্দ্র এখন আমেরিকা । কোভিড ১৯ যে নির্মম তাণ্ডবলীলা হাজার হাজার মানুষের প্রাণ ছিনিয়ে নিচ্ছে তা রুখতে বিশ্বের শক্তিশালী দেশ গুলো কাবু । পৃথিবী জুড়ে মৃত্যু ছাড়িয়েছে দুই লাখ। আমেরিকা সংক্রমণের নিরীক্ষায় এখন শীর্ষ স্থানে। এই লকডাউন , সামাজিক বিচ্ছিন্নতা সমাজ বিজ্ঞানীর মতে ‘বিশ্বঅর্থনীতির বিধ্বস্ত অবস্থা, মৃত্যুমিছিল, কর্মহীনতা এবং সেই কারণে উদ্ভুত পরিস্থিতি— এ সব এড়ানো প্রায় অসম্ভব। করোনা-পরিস্থিতির পর এই সমস্যা ভয়ঙ্কর হয়ে দেখা দেবে পৃথিবীতে। সংকীর্ণ রাজনীতির বাইরে গিয়ে রাষ্ট্র আন্তরিক প্রচেষ্টা চালালে সেই অবস্থা থেকেও বেরিয়ে আসা যাবে হয়তো। কিন্তু মানুষের মন, তার শরীর, তার স্বাস্থ্য, তার ভবিষ্যৎ প্রজন্ম— কী হবে এ সবের? ভাবতে হবে এখন থেকেই। না হলে দেরি হয়ে যাবে’।
    শিশুদের মানসিক দিকের প্রতিও আমাদের সজাগ থাকতে হবে। তাদের মনে যে প্রভাব এবং চাপ পড়েছে তার প্রতিক্রিয়া দীর্ঘদিন থাকতে পারে।
    নিউ ইয়র্কে প্রতি আড়াই মিনিটে একজনের মৃত্যু করোনা ভাইরাসে। এই সব ভয়াবহ সংবাদ মানুষের মনে ভীতি , উদ্বেগ , দুশ্চিন্তা, অবসাদ , বিষণ্ণতার উদ্রেক করবে তা স্বাভাবিক। এই দুশ্চিন্তা পরিবেশ ও সময় জনিত। কিন্তু উদ্বেগ, দুশ্চিন্তা যদি এমন পর্যায় যায় যেখানে জীবন যাত্রা ব্যাহত হয় সেইটে পরিণত হয় মনবৈকল্যে। তখন আপনাকে কাউন্সেলিংয়ের ও মনোবিদের সাহায্য দরকার হবে।
    এই মুহূর্তে জীবন যাপন স্বাভাবিক নয়। এক কৃত্রিম , অস্বাভাবিক, প্রচণ্ড মানসিক চাপের মধ্যে মানুষ দিনাতিপাত করছে। বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ সত্ত্বেও আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার বেড়ে যাচ্ছে হু হু করে । রাশ টানা যাচ্ছেনা এই ভয়ঙ্কর মারণ ভাইরাসকে । প্রিয়জন থাকতে পারছেনা প্রিয়জনের অন্তিম মুহূর্তে ।শেষ কৃত্য পালন হচ্ছেনা যথাযথ ভাবে, যথাযথ মর্যাদায়। কালো ব্যগে বস্তা বস্তা মৃতদেহ জড়ো হচ্ছে হিমশীতল ট্রাকটারে।
    এ সব খবরে, ঘটনায়, চাক্ষুষ প্রমাণে মানুষ কেবল ভীতসন্ত্রস্তই নয় , তারা মানসিক ভাবে ভয়ানক পর্যুদস্ত। বিপর্যয় নেমেছে , ব্যক্তিগত , সামাজিক, আর্থিক এবং কর্মজীবনে।
    এই সময় বাড়ছে বিষণ্ণতা , আত্মহত্যা এবং মাদকদ্রব্য আসক্তি। এমন বিপন্ন সময়ে এই অতিমারিতে মানসিক ঋজু বদ্ধতা চাই।
    এমন কোন ঔষধি নেই যা সেবন করলে সব সমস্যা যাবে দূরীভূত হয়ে । মানসিক ভাবেই এই মানসিক বিপর্যয় ঠেকাতে হবে। উদ্বেগ এবং আতঙ্কের সচরাচর কারণ সনাক্ত করেছে আমেরিকার ন্যশনাল আলিয়ান্স অফ মেন্টাল ইলনেস (NAMI).
    করোনা ভাইরাস সংক্রান্ত উদ্বেগ স্বাভাবিক। ফেব্রুয়ারি মাসে চীনে সমীক্ষায় দেখা গেছে ৮২.৬% দুশ্চিন্তাভোগী ছিলেন করোনা ভাইরাস নিয়ে।‘কাইসার ফ্যামিলি ফাউন্ডেশন ‘ জরিপে করোনা ভাইরাস অতিমারি সংক্রান্ত দুশ্চিন্তার প্রধান কারণ গুলো হচ্ছে -
    নিজে অথবা পরিবারের অন্য কেউ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হবে।
    পূঁজি বিনিয়োগ হারানোর আশংকা, যেমন অবসর ভাতা , কলেজ ফান্ড।
    উপার্জন হারানোর আশংকা , কর্মস্থল বন্ধের কারণে।
    প্রয়োজনে চিকিৎসা বা নমুনা পরীক্ষা করায় অসমর্থ।
    ভাইরাস সংক্রমণের শিকার হওয়া যদি কাজে যেতে বাধ্য হয়।
    অবসেশন বা অনুক্ষণের চিন্তা: যে চিন্তা আপনাকে আচ্ছন্ন করে রেখেছে। এই রকম পরিস্থিতিতে প্রতিক্ষণের চিন্তা কি করে রোগ প্রতিরোধ করা যায়।বিশেষ করে যারা এমনিতেই শুচিবাই রোগে ভুগছেন তাঁদের অবস্থা আরও গুরুতর হচ্ছে। . একাকীত্ব সামাজিক বিচ্ছিন্নতা , লকডাউন , সামাজিক দূরত্ব বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ, কোভিড ১৯ ছড়ানো প্রতিরোধের উপায়। এই বিচ্ছিন্নতা , একাকীত্ব ও বিষণ্ণতার সৃষ্টি করছে।
    ট্রামেটিক (Traumatic) অভিজ্ঞতা বা মানসিক ধকল : যারা কোয়ারাইনটিন হয়েছেন সমীক্ষায় দেখা গেছে ২০০৩ সারস (SARS) মহামারিতে প্রায় ২৯% এরকম মানসিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছেন। যার দুঃস্বপ্ন বইতে হয়েছে বহুদিন।
    আপনার কি করনীয়
    এই সব মানসিক বিপত্তির ঝুঁকি নিয়ে আমরা সম্মিলিত ভাবে এমন পরিস্থিতির সঙ্গে মোকাবিলা করে এবং মানসিক চাপ রুখতে পারি এমন কিছু কৌশল বিশেষজ্ঞরা রপ্ত করার পরামর্শ দিয়েছেন, এই অতিমারি প্রতিরোধ সংক্রান্ত সংবাদ উপযোগী। কিন্তু নিশিদিন খবর নিয়ে পড়ে থাকলে দুশ্চিন্তাই বাড়বে।
    কতটা সংবাদ গ্রহণ করছেন । এই সময় ইন্টারনেট , ওয়েবসাইট এ বিবিধ সংবাদে পূর্ণ। তার মধ্যে সব তথ্যভিত্তিক নয় , নানা রকম ভিত্তিহীন সংবাদ যা কেবলই ঊদবিগ্নতা বাড়ায়। কোনটা আবার কুমন্ত্রনাদায়ক, যেখানে তারা স্বার্থ সিদ্ধির জন্য ভুল তথ্য পরিবেশন করছে। নির্দিষ্ট করুন সংবাদের উৎস। যেমন CDC নির্ভরযোগ্য । আর অন্য সংবাদ মাধ্যম যা আপনার মধ্যে অযথা মানসিক বিপর্যয়ের উদ্রেক করে না।
    যদি আপনার কম্পিউটার বা ফোনে কোন খবর পড়েন তাহলে ডিস্টারবিং ছবি/খবর এড়িয়ে আপনি যা জানতে চেয়েছিলেন শুধু সে অংশ টুকু পড়ুন।
    এটা মেনে নিন যে সংবাদ মিডিয়া বা কাগজ পত্র আপনার সব প্রশ্নের উত্তর দেবে না। মেনে নিন যে এটা এমন এক দুঃসময়, পৃথিবী ইতিপূর্বে যার সম্মুখীন হয়নি। মেনে নিন এ এক অভূতপূর্ব , অনিশ্চিত সময়। সতর্কতা যা যা বিধি নিষেধ আছে যা পালন করলে কোভিড-১৯ এর ভয়াবহ প্রকোপ কমবে তা আপনি মেনে চলবেন। যেমন সামাজিক দূরত্ব।
    সংবাদ শোনা বা পড়া সীমিত রাখবেন। হয়ত দিনে একবার কি দুইবার।
    দেখুন কোনটি বিশ্বের কোনটি স্থানীয় । হতে পারে দুটোর আলাদা ধারা , সে হিসেবে খবর যাচাই করুন।তাতে আপনার বিচলিত হবার মাত্রাটা হয়ত কমবে।
    যদি আপনার মনে হয় সরাসরি সংবাদ গ্রহণ আপনার দুশ্চিন্তা বাড়িয়ে দিচ্ছে তাহলে সংবাদ গুলো থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করুন। বা আপনি আপনার বন্ধু বা পরিবারের কাউকে বলবেন আপনাকে কেবল প্রাসঙ্গিক খবর গুলো জানাতে। অনেকটা খবরগুলো ছেঁচে নেয়ার মত।
    করোনা ভাইরাস সংক্রান্ত বিষয়াদি সম্পর্কে অভিহিত হওয়া। আপনার ডাক্তারের কাছ থেকে জেনে নিন আপনার স্বাস্থ্য সঙ্গত কি কি সতর্কতা অবলম্বন করবেন এবং যদি হয় তখন আপনার কি করনীয় হবে । এক কথায় সম্ভবপরের জন্য প্রস্তুত থাকা। CDC থেকে তথ্য সমৃদ্ধ হোন। জরুরী অবস্থার জন্য প্রস্তুত থাকুন। যোগাযোগ রাখুন বন্ধু এবং পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে, skype,facetime, email, messenger, WhatsApp, textএর মাধ্যমে বিশেষ করে যারা বিচ্ছিন্ন । তাঁদের উদ্বেগের বিষয় গুলো এবং নিজের গুলোও শেয়ার করুন। Reflective Listening পদ্ধতি শিখুন। সেটা হল , আপনি শুনলেন অপরজন কি বলছে এবং তাই তার কাছে পুনরাবৃত্তি করবেন । তাঁদের উদ্বেগ ‘ওটা কিছু না’ বলে উড়িয়ে দেবেন না। তাঁর দুশ্চিন্তা গুলো শুনুন । অন্যের কাছে নিজের ভয় বা চিন্তা জানালে এবং জানলে যে তাঁরাও একই দুশিন্তায় ভুগছে তাতে ভারটা কিছুটা লাঘব হয়।
    সবার পছন্দ মত একটি বিষয় নিয়ে গ্রুপ করুন। সেটা নিয়ে প্রত্যেকদিন বা সপ্তাহে একদিন একটা নিদিষ্ট সময়ে গ্রুপ চ্যাট করতে পারেন।
    সামাজিক সংযুক্ততা বিষণ্ণতা এবং একাকীত্ব দুর করতে ভীষণ সাহায্য করে। ইন্টারনেটে অনেক গ্রুপ আছে একাকীত্ব ঘোচাতে কাজে দেয়। যারা মানসিক প্রতিবন্দী তাদের জন্যও। যেমন ForLikeMinds, 7 cups, Emotions Anonymous,support groups central, Therapy Tribe,18percent, PsychCentral প্রভৃতি ।
    নিজের যত্ন নিন এই সময় নিজ স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নেয়া সর্বপ্রধান কাজ। একান্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো হচ্ছে ,পর্যাপ্ত নিদ্রা , ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাবার।
    চাপ প্রশমিত করার পন্থা বের করুন , যেমন হাঁটতে যাওয়া , জার্নাল লিখা, প্রিয়জনকে ফোন করা। একটি প্রাত্যহিক নিয়ম রাখা। যেমন কাজে যেতেন সেই রকম প্রস্তুতি নেয়া , সে রকম পোশাক পরা।
    মনোযোগ নিবিষ্ট করা । ভবিষ্যৎ সংকটময় মুহূর্ত নিয়ে ভাববেন না। অনলাইনে বহু দ্রষ্টব্য আছে , যেমন কিন্ডেল বই, YouTube এ ধ্যান শেখা, ইওগা করা,apps যেমন Headspace।
    এমন কিছু বের করুন যাতে মনটা অন্যদিকে যায় ঘরের কাজ , বাগান করা এসব সম্পন্ন হলে আপনি পরিতৃপ্ত হতে পারেন। ফ্রি অনলাইন ভার্সিটি কোর্স , যেমন cousera, Yale বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ কোর্স .The Science of Well-Being, সেখানে শেখার অনেক কিছু আছে।
    ছবি দেখা , অনলাইনে , netflix এ ইস্ট্রিমিং করতে পারেন কোন অপেরা বা খেলা NFL, NBA এর।
    ধর্মীয় যোগাযোগ রাখা। নিজের ধর্মগুরুর সঙ্গে , ভার্চুয়াল উপাসনালয়ে যাওয়া।
    আধ্যাত্মিক চর্চা , যার যার ধর্ম অনুযায়ী ধর্ম পালন করা। অন্যকে সাহায্য করা। অন্যের উপকারে এলে নিজের ভাল লাগে। কেউ কেউ অন্যের গ্রোসারি করে দিচ্ছে। কানাডায় একটা আন্দোলনের সৃষ্টি হয়েছে ’caremongers’ নামে। তারা অন্যদের দৈনন্দিন কাজে সাহায্য করছে।
    UNICEF এর কর্মকর্তা হেনরিটা ফোর কিছু মূল্যবান পরামর্শ দিয়েছেন যেমন :গান, কবিতার চর্চা করা যায় এই সময় মানসিক সঙ্কট কাটাতে উদ্বিগ্নতার একটা জানালা রাখুন। এবং একটা নিদিষ্ট সময়ে আপনার কি কি দুশ্চিন্তা আছে সেগুলো ভাববেন শুধু একটি নির্ধারিত মুহূর্তে , হয়ত ২০-৩০ মিনিট বা একটু বেশি সময়ের জন্য। কিন্তু তা নিয়ে পড়ে থাকা নয়।
    কৃতজ্ঞতার একটা দলিল করুন। প্রত্যহ তিনটি কৃতজ্ঞতার কথা লিখুন। অর্থাৎ, আপনার কৃতজ্ঞ হবার কি কি আছে সেরকম তিনটি জিনিষ । হতে পারে আপনার সুস্বাস্থ্য , আপনার সুস্থ ছেলেমেয়েরা , আপনার ভাল বন্ধুরা আছেন , এরকম -
    একটা ভাল দিনের জন্য নিজেকে নিজে বাহবা দিন বা অন্যের একটা ভাল দিনের জন্য তাকে বাহবা দিন। যেমন একটা দিন আপনি কাটালেন সম্পূর্ণ দুশ্চিন্তা বিহীন , অথবা একটা দিন আপনার মনে হলনা করোনা ভাইরাস আক্রান্ত সব উপসর্গ আপনার মাঝে আছে। সেই দিন নিজেকে নিজে অভিনন্দন জানান। এছাড়া করোনা ভাইরাস নিয়ে কৌতুকের ছড়াছড়ি তা উপভোগ করুন ।
    এই বিপদসংকুল অনিশ্চিত সময়ে মানুষ মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হবে , সেটা স্বাভাবিক । কিন্তু কি করে এ বিপর্যয় ঠেকানো যাবে তা একমাত্র লক্ষ্য। রোগ সম্পর্কে জানা , ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতনতা এবং নানা পথ এবং পন্থা সমৃদ্ধ তথ্য আছে অনলাইনে। বিপদ আছে বলে আতঙ্কিত হয়ে গুটি শুঁটি মেরে থাকলে বিপদ তো যাবেনা । সুধীন্দ্রনাথের ‘উঠ পাখি’ কবিতার পঙক্তি ছিল -‘অন্ধ হলে কি প্রলয় বন্ধ থাকে?’
    আশার কথা এই যে করোনার চোখ রাঙ্গানো আর ভয়ঙ্কর হিংস্র ভ্রুকুটিকে উপেক্ষা করে মানুষ মেতেছে করোনার তাণ্ডব লীলা ঠেকাতে। আই,বি, এম এর সুপার কম্পিউটার আট হাজার মলেকুলার কম্পাউন্ড দু একদিনে বিশ্লেষণ করে ৭৭টি মলেকিউল আলাদা করেছে যা দিয়ে এই মারণ জীবাণুর মরণ ঘটাবে, অন্যথায় এর সময় লাগত মাস খানেক। জার্মানির মাইক্রবায়োলজিস্ট ডঃ স্তেফান BCG থেকে নতুন ড্রাগ উদ্ভাবন করছে যা দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতা সৃষ্টিকারী কোষ গুলো বাড়িয়ে কোভিড ১৯এর আক্রমণ প্রতিহত করবে । এ লড়াই মানুষ আর অদৃশ্য অশুভ মারণ জীবাণুর। যুদ্ধে অবশ্যই মানুষেরই জয় হবে সেটা সুনিশ্চিত। করোনাভাইরাস অতিমারীর একটি গাইডলাইন যা সম্পর্কে আমাদের একটি পরিষ্কার ধারনা দরকার ।
    করোনাভাইরাসের সংক্রমণকে কীভাবে আবদ্ধ ও প্রশমিত করা যায়।
    মনে রাখা দরকার, আমরা সকলেই অকারণ উদ্বেগের শিকার।
    বিজ্ঞানের প্রযুক্তির যুগে আধ্যাত্মিক চর্চার এক বিশেষ ভূমিকা আছে । আধ্যাত্মিক চর্চা মানসিক উদ্বেগের উপশম ঘটায় ।
    শরীর-মন ভাল রাখাই এই ঘরবন্দি সময়ে সুস্থ থাকার একমাত্র পথ "THE SINGLE MOST IMPORTANT THING THAT CAN HAPPEN RIGHT NOW IN THIS PANDEMIC IS THAT WE FEEL OUR COLLECTIVITY — THAT WE’RE HERE TO HELP EACH OTHER MOVE THROUGH THIS”
    এই দুঃসহ দিনে রবীন্দ্রনাথের এই বানী আকুল প্রার্থনা যেন
    ‘এই রুদ্র , এই ব্যপ্ত , এ নিঃশব্দ দাহ
    নিঃসহ নৈরাশ্যতাপ চাহো নাথ চাহো
    জননী যেমন চাহে সজল নয়ানে
    পিতার ক্রোধের দিনে সন্তানের পানে’।
    লেখক: মনস্তত্ত্ববিদ , নিউ জার্সি, যুক্তরাষ্ট্র
    ভেতর থেকে ত্বক পরিষ্কার করবে যেসব প্যাক

    ভেতর থেকে ত্বক পরিষ্কার করবে যেসব প্যাক


    ত্বক পরিষ্কার করতে সাবান বা ফেসওয়াশের পাশাপাশি প্রাকৃতিক উপাদানের তৈরি ফেস প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। এগুলো ত্বকের গভীর থেকে ময়লা দূর করে ত্বক রাখবে উজ্জ্বল ও সুন্দর।

    • একটি ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে ৬/৭টি আঙুর ব্লেন্ড করে নিন। মিশ্রণটি ত্বকে ২০ মিনিট লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন।
    • নারকেল তেল ম্যাসাজ করুন ত্বকে। গরম তোয়ালের ভাপ নিন কিছুক্ষণ। এতে লোমকূপের ভেতর জমে থাকা ময়লা বের হয়ে আসবে। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন ত্বক।
    • ১ ভাগ আপেল সিডার ভিনেগারের সঙ্গে ২ ভাগ পানি মিশিয়ে নিন। তুলোর টুকরা ভিজিয়ে ত্বক পরিষ্কার করুন।
    • ১ টেবিল চামচ মধুর সঙ্গে অর্ধেকটি লেবুর রস মিশিয়ে নিন। প্যাকটি ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। ২০ মিনিট পর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
    • ২ টেবিল চমচ টক দইয়ের সঙ্গে ২ চা চামচ মধু মিশিয়ে নিন। ফেস প্যাকটি ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। আধা ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলুন।  

    ‘এক্সট্র্যাকশন’ নিয়ে বিতর্ক: হলিউড বাণিজ্য ও বাংলাদেশের ভাবমূর্তি!

    ‘এক্সট্র্যাকশন’ নিয়ে বিতর্ক: হলিউড বাণিজ্য ও বাংলাদেশের ভাবমূর্তি!

    অস্ত্র, মাদক ব্যবসা আর গ্যাংস্টার সংস্কৃতিকে বিবেচনায় নিয়ে যদি কোনো দেশের খুন বা হত্যার হার নির্ণয় করা হয় তাহলে জাতিসংঘ প্রদত্ত তথ্যানুযায়ী জনসংখ্যা অনুপাতে যে দেশগুলো সবচেয়ে বেশি সে দেশগুলোর ধারেকাছেও নেই বাংলাদেশ। পৃথিবীর অন্য প্রান্তে অন্য মহাদেশে অবস্থিত সেসব দেশে মাদকসম্রাটরা হেলিকপ্টার, এয়ারক্রাফট এমনকি সাবমেরিন পর্যন্ত ব্যবহার করে। মাদকের জগতে এসব মহাপ্রতাপশালী সাম্রাজ্য ফেলে সম্প্রতি হঠাৎ হলিউড পরিচালক স্যাম হারগ্রেভের নজর পড়ে বাংলাদেশের ঢাকার ওপর, বানালেন-এক্সট্রাকশন। সম্প্রতি নেটফ্লিক্সে মুক্ত হওয়া এ মুভিটি দেখে যে কোনো দর্শক, যিনি কখনো বাংলাদেশে আসেননি, সহজেই নতুন এক মাদক সাম্রাজ্যের সঙ্গে পরিচিত হবেন। বাংলাদেশ নামক এই মাদক গডফাদারদের নিয়ন্ত্রিত সাম্রাজ্যে কঙ্কালসার অর্ধনগ্ন শিশুরা স্কুলে না গিয়ে একে-৪৭ বা অটোমেটিক সাবমেশিনগান নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়ায়। ঘিঞ্জি বস্তির শহর ঢাকার রাস্তায় পুলিশ, এলিট ফোর্স এমনকি সেনাবাহিনীও মাদক মাফিয়াদের আদেশে মুহুর্মুহু গুলিবিনিময় করে সাধারণ মানুষ হত্যা করার জন্য। সিনেমার এই রূপকথাময় বীভৎস বার্তায় যেন বিশ্ববাসীকে সতর্ক করে দেওয়া হচ্ছে- এ অন্ধকার নৈরাজ্যময় দেশে দুঃস্বপ্নেও কোনো দিন কেউ যেন ভ্রমণ বা বিনিয়োগের কল্পনা না করেন। আর কিছু আত্মসম্মানহীন বাংলাদেশি কুশীলব বাংলাদেশের গায়ে এ কালিমা লেপনকারী প্রযোজনায় জড়িত থাকতে পারার অহংকার প্রকাশ করছেন সোশ্যাল মিডিয়া বা টেলিভিশনের ইন্টারভিউতে। হলিউডি প্রযোজনায় নিজের নাম সংযুক্ত করেছেন বলে কথা, হোক না তা স্বদেশবিদ্বেষী!
    গতানুগতিক অ্যাকশনধর্মী এ ছবিটি পরিচালনা করেছেন হলিউডি পরিচালক স্যাম হারগ্রেভ, যা নেটফ্লিক্সে রিলিজ হয় গত ২৪ এপ্রিল। ছবিতে মুম্বাইর এক জেলবন্দী ড্রাগলর্ডের ছেলে অভিকে কিডন্যাপ করে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়। কিডন্যাপের হোতা ঢাকার আরেক ডাকসাইটে মাদকসম্রাট আমির আসিফ। ছেলেকে উদ্ধারের জন্য নিজের সহযোগী সাজুকে (রণদ্বীপ হুদা) চাপ ও হুমকি দেন মুম্বাইর সেই গডফাদার। এ পরিস্থিতিতে সাজু উদ্ধার অপারেশনের জন্য অস্ট্রেলিয়ান এক মার্সেনারি সোলজার টেইলার (ক্রিস হেমসওয়ার্থ)-কে নিয়োগ দেন অর্থের বিনিময়ে। পরবর্তীতে সাজু আর টেইলার মিলে ব্যাপক সংঘর্ষ- তথা অ্যাকশন, ভায়োলেন্স আর সাসপেন্সের ভিতর দিয়ে অভিকে ঢাকা থেকে উদ্ধার করেন নিজেদের জীবনের বিনিময়ে। মোটা দাগে এই হচ্ছে ছবির ঘটনা।
    চাঁদপুরে মিলল সুলতানি আমলের প্রাচীন মসজিদের সন্ধান

    চাঁদপুরে মিলল সুলতানি আমলের প্রাচীন মসজিদের সন্ধান

    চাঁদপুরের একটি গ্রামে জঙ্গল পরিষ্কার করতে গিয়ে প্রাচীনতম একটি মসজিদের সন্ধান মিলেছে। জঙ্গল পরিষ্কারের পর বর্তমানে মসজিদটি দৃশ্যমান।
    চাঁদপুর সদর উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের ছোটসুন্দর গ্রামের তালুকদার বাড়ি এলাকায় মসজিদটির অবস্থান। ২৯ আগস্ট, বুধবার বিকেলে মসজিদটির সন্ধান মেলে। বৃহস্পতিবার শ্রমিকরা জঙ্গল পরিষ্কার করে মসজিদটি দৃশ্যমান করেছেন। এলাকাবাসীর ধারণা মসজিদটি সুলতানি আমলে তৈরি।
    এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আল মামুন পাটওয়ারী বলেন, ‘জঙ্গলের ভেতর একটি মসজিদ পাওয়া গেছে—এ তথ্য পেয়ে আমি মসজিদটি দৃশ্যমান করার উদ্যোগ গ্রহণ করি। পরে ভেতরে ঢুকে দেখি, এটি এক গম্বুজবিশিষ্ট মসজিদ। দেয়াল ঘেঁষে চারপাশে চারটি ছোট মিনার রয়েছে, বাইরের দৈর্ঘ্য ১৬ ফুট এবং এর প্রস্থ ১৫ ফুট।
    মসজিদটির ভেতরের দৈর্ঘ্য আট ফুট ১০ ইঞ্চি এবং প্রস্থ সাত ফুট তিন ইঞ্চি। মসজিদটির একটি মেহরাব এবং দেয়ালে ছোট ছোট কয়েকটি খোপ রয়েছে। দেয়ালের দূরত্ব প্রায় ৩৩ ইঞ্চি। পোড়া ইট, বালি, চুন এবং সুরকি দ্বারা ভবনটি নির্মিত।
    আল মামুন পাটওয়ারী আরও বলেন, ‘এলাকার প্রয়াত মুরব্বিরা জানিয়েছিলেন সেখানে একটি পুরনো স্থাপনা আছে। কিন্তু কেউই সেখানে যেতেন না। কারণ, মসজিদটির উপরে একটি বিশাল জির গাছ ও তার শেকড়, বাঁশঝাড়, অন্যান্য বনলতা, যা ভবনটির বাইরের অংশকে ঢেকে রেখেছিল।
    পরে আজিজ তালুকদার নামে এক ব্যক্তি ১০-১২ বছর আগে জির গাছটি কেটে সেটি দৃশ্যমান করার উদ্যোগ নেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তিনি তা করতে পারেননি । কারণ, এটি এতই ভেতরে ছিল যে সম্পূর্ণ মসজিদটিকে দৃশ্যমান করা তার একার পক্ষে সম্ভব ছিল না। তিনি অবশ্য স্থানীয় লোকজনকে স্থাপনাটি সম্পর্কে জানান। কিন্তু ভয়ে কেউ মসজিদটিকে সংরক্ষণের উদ্যোগ নেননি। সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও চাঁদপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য ডা. দীপু মনি বিষয়টি জানার পর এটিকে দৃশ্যমান করার প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করার নির্দেশ দেন।’
    ২০-২৫ বছর আগে এ মসজিদের পাঁচ কিলোমিটার দূরে উলিপুর গ্রামে একই রকম দুটি মসজিদের সন্ধান পাওয়া যায় বলে জানান স্থানীয়রা। নতুন আবিষ্কৃত মসজিদের গায়ে কোনো লেখা না পাওয়া গেলেও ওই দুটি মসজিদের শিলালিপিতে সম্রাট আওরঙ্গজেবের আমলের কথা উল্লেখ ছিল। নতুন দৃশ্যমান মসজিদটি তিনশ বছর আগের বলে ধারণা করছেন স্থানীয়রা।
    প্রত্নতাত্ত্বিক অধিদফতরের ঢাকা জোনের পরিচালক রাখি রায় ওই গ্রামেরই সন্তান। তিনি জানান, জঙ্গল পরিষ্কারের আগে গত মঙ্গলবার স্থানীয় চেয়ারম্যান তাকে মসজিদ এলাকায় নিয়ে যান। মসজিদটি সুলতানি আমলের বলে ধারণা করছেন তিনি। স্থানীয় সংসদ সদস্য আবেদন করলে মসজিদটি সংরক্ষণ করা হবে বলেও জানান রাখি রায়।
    এ ব্যাপারে চাঁদপুরের ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক মো. শওকত ওসমান বলেন, ‘মসজিদটি সম্পর্কে আমরা অবহিত হয়েছি। আজ জেলা প্রশাসনের একটি টিম ঘটনাস্থল সরেজমিন পরিদর্শন করেছে। এলাকাবাসীর মতে এটি সুলতানি আমলের মসজিদ বলে ধারণা করছি। মসজিদটি রক্ষায় যা যা করণীয় তার সবটাই করব।’
    কোয়ারেন্টাইন সময়গুলোকে ব্যবহার করুন ডেটাভিত্তিক ডিজিটাল মার্কেটিং এর দক্ষতা অর্জনে!!!
    স্ট্র্যাটেজি আর ডেটা ছাড়া ডিজিটাল মার্কেটিং করা আর রাস্তার মোড়ে মোড়ে পোস্টার লাগানো কিন্তু একই কথা। এ বাস্তবতা আসলে সবার জন্যই প্রযোজ্য বিশেষ করে যারা সেলস নিয়ে বেশি চিন্তিত তাদের ক্ষেত্রে এ বাস্তবতা খুবই ভয়াবহ। সুতরাং আপনি মার্কেটিং এর শিক্ষার্থী কিংবা মার্কেটিং/ব্র্যান্ড প্রফেশনাল কিংবা কোম্পানির মালিক অথবা যদি ই-কমার্স নিয়ে কাজ করে থাকেন তাহলে স্ট্র্যাটেজিক ও ডেটাভিত্তিক ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্সটি আপনার জন্য সালসার মতই কাজ করবে।😜😜😜
    আসলে সেলস কখনো একদিনে হয়না। পৃথিবীর বিখ্যাত ইকমার্স কোম্পানী যেমন আলীবাবাতে ভিজিট পর আপনি আবার ফেসবুকে/অন্যান্য ওয়েবসাইটে (যেখানে গুগল এ্যাড চালু রয়েছে) এসে দেখবেন যে পরবর্তিতে আপনাকে ঠিক ঐ ক্যাটেগরির পণ্য দেখানো শুরু করবে। আর এটাই হল ডেটাভিত্তিক ডিজিটাল মার্কেটিং এর মজা।
    যাইহোক গল্প বাদ দিয়ে এবার একটু সেলস করে আসা যাক। স্ট্র্যাটেজিক এবং ডেটাভিত্তিক ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্সের উদ্দেশ্য হল কাস্টমারের ডেটার (বিহেভিয়র এবং এ্যাকশন) সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে আপনার পণ্য বা সেবার বিক্রয় নিশ্চিত করা। ৪০ ঘন্টার এই কোর্সে যা যা থাকছেঃ

    ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান। ইসলাম যেমন কলেমা,আকীদা, নামাজ, রোযা,হজ্জ্ব, যাকাত;একই সাথে ইসলাম নিরন্নের 
    x

    অন্ন, বস্ত্রহীনের বস্ত্র আশ্রয়হীনের আশ্রয়, দুস্থের সেবা, রোগীর চিকিৎসা, কর্মসংস্থান,বেকারের চাকুরী, ব্যবসা- বানিজ্য-তিজারত,হালাল রুজী, নিরাপত্তা, আইনের শাসন, ইসলাম প্রেম-প্রীতি,ক্ষমা ভালোবাসা,ভাতৃত্ববোধ,ঐক্য-সংহিতি-শৃঙ্খলা সাম্য, মানুষে মানুষে প্রেম এবং বিশ্ব শান্তি স্থাপন করা।।

    About Elegance Fair

    About Elegance Fair

    আচ্ছালামু আলাইকুম


    I am very happy to announce that this page has family social and Islamic entertainment.
    অত্যান্ত আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে অত্র পেইজে পারিবারিক সামাজিক ও ইসলামিক বিনোদনের ব্যবস্থা রয়েছে।
    Bangla dubbing movie about the biography of Nabi Rasool
    নবী রাসুলদের জীবনী নিয়ে বাংলা ডাবিং চলচ্চিত্র (মুভি)
    Naat E Rasul (s:) hamd, and islamic music in Bengali or different languages
    বাংলা অথবা বিভিন্ন ভষায় ইসলামীক নাতে রাসুল (সা:), হামদ্, ও ইসলামী সংগীত
    Social funny videos, Islamic Post, Awareness post, Funny post, Educational post, And entertainment post।
    সামাজিক ফানি ভিডিও Funny Videos, ইসলামীক পোষ্ট, সচেতন মূলক পোষ্ট , ফানি পোষ্ট, শিক্ষামুলক পোষ্ট, ও বিনোদন পোষ্ট
    আল্লাহ আমাদের সকলকে পুরো রমজান মাসে এবাদতের মধ্য দিয়ে এবং সকল বালা মুছিবত থেকে পরিত্রান করুন। আমীন........................

    The Kingdom of Solomon (2010) Bangla Dubbed Part 04 #সুলাইমান (আঃ) এর #রাজত্বকাল চলচিত্র বাংলাতে ডাবিং করা হজরত সুলায়মান (আ.) এর #শাসনামলের বিভিন্ন ঘটনাবলি এবং তার শাসনকার্য পরিচালনার পদ্ধতির উপর নির্মিত বহুল জনপ্রিয় এ মুভিটি ইরানে নির্মিত হয়েছে। এ মুভিতে, শয়তান ও মন্দ জ্বীনেরা কিভাবে মানুষকে আক্রমন করেছিল তা দেখতে পাবেন। পাশাপাশি হজরত সুলায়মান (আ.) এর বিভিন্ন মুজিজাও এ মুভিতে চিত্রায়িত করা হয়েছে।










    যে আল্লাহ তোমাকে সৃষ্টি করেছেন

    Social funny videos Awareness Funny Educational And entertainment posts will be posted here regularly

    Social funny videos Awareness Funny Educational And entertainment posts will be posted here regularly

    Social funny videos, Islamic Post, Awareness post, Funny post, Educational post, And entertainment post


    আচ্ছালামু আলাইকুম.......

    I am very happy to announce that this page has family social and Islamic entertainment.অত্যান্ত আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে অত্র পেইজে পারিবারিক সামাজিক ইসলামিক বিনোদনের ব্যবস্থা রয়েছে।Bangla dubbing movie about the biography of Nabi Rasoolনবী রাসুলদের জীবনী নিয়ে বাংলা ডাবিং চলচ্চিত্র (মুভি)Naat E Rasul (s:) hamd, and islamic music in Bengali or different languagesবাংলা অথবা বিভিন্ন ভষায় ইসলামীক নাতে রাসুল (সা:), হামদ্, ইসলামী সংগীতSocial funny videos, Islamic Post, Awareness post, Funny post, Educational post, And entertainment postসামাজিক ফানি ভিডিও Funny Videos, ইসলামীক পোষ্ট, সচেতন মূলক পোষ্ট , ফানি পোষ্ট, শিক্ষামুলক পোষ্ট, বিনোদন পোষ্ট আল্লাহ আমাদের সকলকে পুরো রমজান মাসে এবাদতের মধ্য দিয়ে এবং সকল বালা মুছিবত থেকে পরিত্রান করুন। আমীন........................